× প্রচ্ছদ বাংলাদেশ বিশ্ব রাজনীতি খেলা বিনোদন বাণিজ্য লাইফ স্টাইল ভিডিও সকল বিভাগ
ছবি ভিডিও লাইভ লেখক আর্কাইভ

মতামত

বিভক্তি নয় ঐক্য চাই

সাদেক আহমেদ (মতামত লেখকের নিজস্ব)

১৩ আগস্ট ২০২৪, ১৮:০৯ পিএম । আপডেটঃ ১৩ আগস্ট ২০২৪, ১৮:১৮ পিএম

ছবিঃ ইন্টারনেট

এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য ক’রে যাব আমি/নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।অবশেষে সব কাজ সেরে/আমার দেহের রক্তে নতুন শিশুকে করে যাব আশীর্বাদ,তারপর হব ইতিহাস। এ যেন এক চেতনার কাব্যময় প্রকাশ। যা সৃষ্টির আদি থেকে মানুষ লালন করে আসছে তার বিশ্বাসে ও কাজে কর্মে ,কবি সুকান্তের কলমে কবিতায় রূপ নিয়েছে। প্রতিটি মানুষ তার প্রজন্মের জন্য একটি সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধির একটি নিরাপদ পরিবেশ রেখে যেতে চায়।

এই উপমহাদেশে ইংরেজদের আড়াইশ বছর শোষণ নীপিড়নের মধ্য দিয়ে স্বাধীনতার যে চেতনা মানুষের মনে সৃষ্টি হয়েছিলো তার ফলশ্রতিতে ৪৭,৫২,৬৯ ও ৭১ এর আন্দোলন সংগ্রাম। দুুঃখজনক বিষয় হচ্ছে ১৯৭১ এরসুদীর্ঘ নয় মাস যুদ্ধ,এক সাগর রক্ত ও লাখো মা বোনের ইজ্জত সমরমের বিনিময়ে যে স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছিলো তা যদি আমাদের আশা পূরণে স্বক্ষম হতো তবে ২০২৪ এর নরঘাতক ও স্বৈর শাসকের এই নারকীয় তান্ডব দেখতে হতো না।

২০০৮ সালের নবম সংসদ নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে শেখ হাসিনা ক্ষমতায় বসেছিলেন। কিন্তু এরপর নিজের শাসনামলে তিনি অগ্রহণযোগ্য কোনো নির্বাচন হতে দেননি। নানা চাতুর্য ও কৌশলে বিনা ভোটে জয় ছিনিয়ে নেওয়ার কারণে অধিকার বঞ্চিত ভোটাররা ক্ষুব্ধহয়েছেন। তাদের ফ্যাসিবাদী কর্মকান্ডের বিরোধীতা করে নানা ইস্যুতে অনেক আন্দোলন সংগ্রাম করেছে বিএনপি ও তাদের সহযোগী সংগঠনগুলো কোন আন্দোলন সংগ্রামেই সফল হতে পারেনি।বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবি ও জনগণের ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য আন্দোলন সংগ্রাম করতে গিয়ে রাজপথে মার খেয়েছেন,মামলা-হামলার ও দমন- পীড়নের শিকার হয়েছেন রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মিরা ও অনেক সাধারণ মানুষ। আওয়ামী দুঃশাসনের বিরুদ্ধে বিবৃতি দিয়েছে

বিশ্বের প্রভাবশালী রাষ্ট্রগুলো তবুও আওয়ামীলীগ চারবার সরকার গঠনে সক্ষম হয়েছে। দাপটের সাথে প্রচার করেছে ২০৪২ সাল পর্যন্ত ক্ষমতায় থাকার কথা। অথচ একটি গনতান্ত্রিক দেশ তাদের দেশের রাষ্ট্রপ্রধান ভোটের মাধ্যমে নির্দিষ্ট সময়ের জন্য নিয়োগ করবে। সফলভাবে রাষ্ট্রপরিচালনায় সক্ষম হলে জনগণ যদি আবারও ভোটপ্রদানের মাধ্যমে তাদেরকে ক্ষমতায় আনে তবে তারা ক্ষমতায় থাকবে অন্যথায় তারা ক্ষমতা ছেড়ে দেবে। অথচ তারা জনগণকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে দীর্ঘ ১৬ বছর এদেশটাকে শাসনের নামে লুটপাট করে ধ্বংশের শেষ প্রান্তে নিয়ে গেছে।ধ্বংশ করে দিয়েছে এদেশের অর্থনীতি.ধ্বংশ করেছে এদেশের শিক্ষা ব্যবস্থা,সারাবিশে^র কাছে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে এদেশের প্রশাসন ও বিচার ব্যবস্থাকে।ধীরে ধীরে নিপুণ কৌশলে, বিপুল জবাবদিহিহীন সুযোগ-সুবিধার বিনিময়ে রাষ্ট্রের প্রায় প্রতিটি অঙ্গকে (সামরিক বাহিনী, পুলিশ বাহিনী, আমলাতন্ত্র ও অনেকাংশে বিচারবিভাগকে) তারা সম্পূর্ণভাবে বশীভূত করে ফেলে। দলের লাখ লাখ কর্মিকে নির্বিচার সন্ত্রাস, লুণ্ঠন, ছিনতাই- এসবের সুযোগ দিয়ে দেশকে অপ্রতিহত লুণ্ঠনের সা¤্রাজ্য করে ফেলা হয়েছে। ১ জুলাই ছাত্ররা যখন সরকারি চাকরিতে বৈষম্যমূলক কোটা অবসানের দাবি জানিয়ে আন্দোলন শুরু করেছিলেন, তখন সেটি ছিল একেবারেই অহিংস। কিন্তু শেখ হাসিনার দম্ভোক্তি ও একগুঁয়েমি এবং নিরীহ ছাত্র-ছাত্রীদের ওপর তার দলীয় পেটোয়া বাহিনী ও পুলিশের সহিংস আক্রমণের কারণে পরিস্থিতির অবনতি ঘটে। কোটা সংস্কার ও মেধাভিত্তিক নিয়োগের জন্য ২০১৮ সালের সরকারি পরিপত্র পুনর্বহালের দাবিতে আন্দোলন করছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।

গত ৫ জুন হাইকোর্ট ২০১৮ সালের পরিপত্রের আংশিক অবৈধ ঘোষণা করার পর আবার এই আন্দোলন শুরু হয়। এটি বাতিলের দাবিতে ৭ জুলাই রবিবার বিকালে সারা দেশে সড়ক-মহাসড়ক অবরোধের ডাক দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। শাহবাগ মোড়সহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় নির্ধারিত হওয়া এই কর্মসূচির নাম দিয়েছেন ‘বাংলা বøকেড’। ৬ জুলাই শনিবার শাহবাগে ‘বাংলা ব্লকেড’ কর্মসূচি ঘোষণা করেন তারা।

‘বাংলা ব্লকেড’ নিয়ে ব্যাখ্যা দিয়ে তারা জানান, ৭ জুলাই রবিবার সারা দেশের গুরুত্বপূর্ণ মহাসড়ক আটকে দিয়ে যান চলাচল বন্ধকরে দেয়। ‘বাংলা বøকেড’ কর্মসূচির আওতায় ঢাকার বিভিন্নগুরুত্বপূর্ণ মহাসড়ক অবরোধ করে তারা। অবরোধ শুরু হয় বিকাল ৩টায়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি থেকে জড়ো হয়ে তারা বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে গিয়ে সড়ক অবরোধ করে বলে জানায়। 

ঢাকায় ‘বাংলা বøকেড’ এর আওতায় ছিলো শাহবাগ মোড়, সায়েন্সল্যাব, চানখাঁরপুল, নীলক্ষেত, মতিঝিল, মহাখালী, বাংলামটরসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট। অবরোধের সমাপনী বক্তব্যে প্রধান সমন্বয়ক নাহিদ হাসান বলেন, ‘আমরা প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি, আপনারা আমাদের বাধা দেবেন না। আমাদের বাধা দিলে তা ভালো হবে না। আমাদের চাকরি না থাকলে আপনাদের চাকরিও থাকবে না।’ অভিভাবকদের প্রতি আহ্ধসঢ়;বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এই আন্দোলন শুধু আমাদের আন্দোলন না। এই আন্দোলন আপনাদেরও আন্দোলন। আপনাদের সন্তান চাকরি না পেলে, আপনাদেরও ভোগান্তি হবে। তাই আমাদের আন্দোলনে আপনারা সহযোগিতা করুন।’

আন্দোলনের সমাপ্তি টেনে নাহিদ হাসান বলেন, ‘আগামীকাল (রবিবার) বিকাল ৩ টা থেকে ‘বাংলা ব্কেলড’ কর্মসূচি ঘোষণা করা হলো। আগামীকাল সারা দেশে প্রতিটি মোড়, প্রতিটি সিগন্যাল বøক করা হবে।’ সারা দেশের কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর প্রতি এই বøকেড কর্মসূচি পালন করার আহ্বান জানান তিনি।

১৯৯১ সালে আমরা গণতন্ত্রের যোগ্যতা ছাড়াই গণতন্ত্র পেয়ে যাই। এর ফল যা হওয়ার তাই হয়। দেশের প্রধান দু’টি দল পালাক্রমে অতীতের একনায়কতন্ত্রীদের ধারায়, নিঁখাদ স্বৈরচারীদের মতো দেশ শাসন শুরু করে। ফলে তাদের ক্ষমতালিপ্সার মুখে গণতন্ত্রের মহান স্বপ্ন উল্টে ‘রাষ্ট্রের চেয়ে দল বড়, দলের চেয়ে ব্যক্তি বড়তে পরিণত হয়। পরিস্থিতির ক্রমাবনতির দিকে এগিয়ে যায়। শেখ হাসিনা ১৯৯৬ সালে তত্ত্ধসঢ়;বাবধায়ক সরকার পদ্ধতিকে সংবিধানের অন্তর্ভুক্ত করার জন্য ব্যাপক আন্দোলন করেছিলেন, তিনিই স্বয়ং উদ্যোগী হয়ে তত্তাবধায়ক সরকার পদ্ধতি বিলুপ্ত করে ২০১৪ সালে ক্ষমতাসীন সরকারের হাতে নির্বাচন অনুষ্ঠানের দায়িত্ব অর্পণ করেন। এতে একটা ব্যাপার নিশ্চিত হয় যে, চাইলে ক্ষমতাসীন সরকার কারচুপির মাধ্যমে প্রতিটি নির্বাচনে জিততে ও যতদিন খুশি ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত থাকার সুযোগ নিতে পারবে। হলও তাই। একের পর এক  অবিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের ভেতর দিয়ে বর্তমান সরকার নির্বিঘে একচ্ছত্র ক্ষমতায় দেশ শাসন করে চলল। অনন্তকাল ক্ষমতায় থাকার সুযোগ একদিক থেকে গভীর স্বস্থির ব্যাপার হলেও আরেক দিক থেকে খুবই বিপজ্জনক। কথায় আছে ‘অ্যাবসলিউট পাওয়ার করাপ্টস অ্যাবসলিউটলি’। হাসিনা কোন মাত্রার স্বৈরাচারী ছিলেন, তা আমাদের অবগতিরে মধ্যে ছিল না।

প্রথম আলোর ৬ আগস্টের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়, শেষ সময়েও বলপ্রয়োগ এবং আরও রক্তপাতের মাধ্যমে ক্ষমতা ধরে রাখতে চেয়েছিলেন শেখ হাসিনা। দেশ ছাড়ার আগেও সোমবার সকাল সাড়ে ১০ টা থেকে প্রায় এক ঘণ্টা রাষ্ট্রীয় বিভিন্ন বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তাদের চাপ দিয়েছিলেন তিনি। পরিস্থিতি যে একেবারেই নিয়ন্ত্রণের বাইরে, সেটা তিনি কিছুতেই মানতে চাচ্ছিলেন না। নিরাপত্তাবাহিনী কেন পরিস্থিতি সামাল দিতে পারছে না, সে জন্য ক্ষোভ প্রাশ করে হাসিনা বলেন, আন্দোলনকারীরা আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সাঁজোয়া যানে উঠে লাল রঙ দিচ্ছে, সামরিক যানে পর্যন্ত উঠে পড়ছে এরপরও কেন তারা কঠোর হচ্ছে না। এক পর্যায়ে শেখ হাসিনা আইজিপিকে দেখিয়ে বলেন, তারা (পুলিশ) তো ভালো করছে।

তবে আইজিপিও জানান, পুলিশের পক্ষেও আর বেশি সময় এ রকম কঠোর অবস্থান ধরে রাখা সম্ভব নয়। অবশেষে পরিবারের সদস্যরা বোঝানোর পর পদত্যাগে রাজি হন শেখ হাসিনা। এরপর দ্রততম সময়ে পদত্যাগ করে বোন শেখ রেহানাকে সঙ্গে নিয়ে সামরিক হেলিকপ্টারে করে গোপনে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা। এভাবেই পতন ঘটলো নরঘাতক এক স্বৈরাচারী শাসকের।

শেখ হাসিনা হয়তো ভেবেছিলেন পুলিশ, সেনাবাহিনী, বিজিবি ও দলীয় ক্যাডারদের সাহায্যে তিনি তার স্বৈরশাসন চালিয়ে যাবেন। কিন্তু তিনি এদের চাইতেও শক্তিশালী এমন কেও আছে এ কথা ভুলে গিয়েছিলেন, যার নাম ‘ছাত্র-জনতা’। ছাত্র-জনতার কাছে হেরে শেখ হাসিনা তো বিদেশে পালালেন, কিন্তু তাঁর দলের নেতা-কর্মীদের তিনি কোন অবস্থায় রেখে গেলেন ? ওদের কথা কি তাঁর একটুও মনে পড়েনি? জনরোষের মুখে শুধু পরিবারের সদস্যদের নিয়ে শেখ হাসিনার দেশ ছাড়ার ঘটনা আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতা,কর্মি ও মন্ত্রীরা ? স্বৈরাচারী শাসকদের আচরণ কখনো এর থেকে ভালো হয় কী ? যাঁরা দেশ ও জনগণের কল্যাণের কথা ভুলে যান, তারা দলের নেতা-কর্মীদের কথা মনে রাখবেন কেমন করে?

তবে হাসিনা সরকারের পদত্যাগের এই একদফা শুধু ছাত্রদের ৩৬ দিনের আন্দোলনের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়, এর গভীরে রয়েছে গত ১৬ বছরের গণতন্ত্রবিহীন স্বৈরশাসনের কুৎসিত ও নির্মম নির্যাতন। এই ৩৬ দিনের দীর্ঘসময়ের আন্দোলনে ছাত্র সমাজের সাথে অংশ নেয় জাত ধর্ম. ও দল-মত নির্বেশেষে এদেশের শিশু থেকে শুুরু করে নারি-পুরুষ সকলে।এরা খাটি দেশ প্রেমিক,এরা ভালো মানুষ, এরা এ দেশটাকে ভালোবাসে ভালোবাসে এ দেশের মানুষকে। ৫আগস্ট শেখ হাসিনা পালিয়ে যাবার পর তথাকথিত চেতনাধারী কাওকেও আর চেতনার কথা বলতে শুনিনি।উত্তপ্ত জনপদে নিরিহ মানুষকে নিরাপত্তা ও তাদের অভয় দেয়ার জন্য আওয়ামীলীগ এর কোন নেতা-কর্মিকে দেখা যায়নি। আন্দোলনকারী এবং এই আন্দোলনকে যারা সমর্থন করেছেন তারা সবাই স্বেচ্ছাসেবকের ভূমিকায় নেমে যায়। দিনরাত এদেশর জনগণের নিরাপত্তায় কাজ করেছে। ঢাকসহ সারাদেশের রাস্তা-ঘাটে মানুষের চলাচলের পথ নিরাপদের জন্য তারা কাজ করেছে। ফলে এমন কোন অপ্রিতিকর ঘটনা ঘটেনি যা উদবেগ প্রকাশের মতো। এখনও স্কুলের মাঠ পেরিয়ে কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যম্পাসে পা রাখেনি এমন ছেলেমেয়েরা রাস্তায় আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় পুৃলিশের কাজ করছে । আমি এদের দেশপ্রেম ও মানুষের প্রতি ভালোবাসা দেখে মুগ্ধ। এরাইতো খাঁটি দেশপ্রেমিক এদের এই দেশপ্রেম ও অবিভক্ত শক্তি এক বিরাট সম্পদ দেশকে এগিয়ে নিতে এই তারুণ্যের অভিযাত্রায় যিনি অভিভাবক হিসাবে আছেন নোবেল বিজয়ী ড.মোহাম্মদ ইউনুস নিজে একজন স্বপ্নচারী মানুষ যিনি নিজে স্বপ্ন দেখেন,অপরকে স্বপ্ন দেখান এবং সে স্বপ্ন বাস্তবায়নে একজন সফল ব্যক্তি হিসাবে বর্তমান বিশ্বে সমাদ্রিত ও প্রসংসিত।এ দেশটাকে এগিয়ে নিতে ড.মোহাম্মদ ইউনুস এর জ্ঞান ও প্রজ্ঞা আর তারুণ্যের শক্তিকে কাজে লাগিয়ে এদেশ এগিয়ে যাবে অনেকদূর এমনটা সবার প্রত্যাাশা। সৈরাচারের প্রেতাত্মারা এখনও আছে এই অবিভক্ত শক্তিকে বিভক্ত করে তাদের ষোলকলা পোরণের চেস্টায়।এরা এখনও নানা অপপ্রচারে ব্যস্ত প্রতিকি লোটপাট ও ভাঙচুরের নাটকীয় ঘটনা সৃষ্ট করে ব্যাপক প্রচারণা চলিয়ে আমাদের এই অর্জণকে নষ্টের পায়তারা চালাচ্ছে সে বিষয়েও দেশপ্রেমিক জনতার সজাগ থাকা প্রয়োজন।

Sangbad Sarabela

সম্পাদক ও প্রকাশক: কাজী আবু জাফর

যোগাযোগ: । [email protected] । বিজ্ঞাপন ও বার্তা সম্পাদক: 01894944220

ঠিকানা: বার্তা ও বাণিজ্যিক যোগাযোগ : বাড়ি নম্বর-২৩৪, খাইরুন্নেসা ম্যানশন, কাঁটাবন, নিউ এলিফ্যান্ট রোড, ঢাকা-১২০৫।

আমাদের সঙ্গে থাকুন

© 2024 Sangbad Sarabela All Rights Reserved.