× প্রচ্ছদ বাংলাদেশ বিশ্ব রাজনীতি খেলা বিনোদন বাণিজ্য লাইফ স্টাইল ভিডিও সকল বিভাগ
ছবি ভিডিও লাইভ লেখক আর্কাইভ

একান্ত সাক্ষাৎকারে জি এম কাদের

বাংলাদেশে চলছে একনায়কতন্ত্র, সংসদীয় গণতন্ত্রের চর্চা চলবে কী করে?

শাহনাজ পারভীন এলিস

০১ জানুয়ারি ২০২২, ০৭:০৪ এএম । আপডেটঃ ০১ জানুয়ারি ২০২২, ০৭:২২ এএম

বিদায় নিলো বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী এবং বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকীর বছর ২০২১। এসেছে নতুন বছর ২০২২। স্বাধীনতা উত্তর দেশের রাজনীতিতে দীর্ঘ এই পথচলায় দেশের রাজনৈতিক অবস্থা, গণতন্ত্র, উন্নয়ন, অর্জন-অপ্রাপ্তি এবং আগামীর চ্যালেঞ্জ- এসব নানা দিক নিয়ে সংবাদ সারাবেলার সঙ্গে কথা বলেছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের। সাক্ষাৎকারটি গ্রহণ করেছেন সংবাদ সারাবেলার বিশেষ প্রতিনিধি শাহনাজ পারভীন এলিস।

সংবাদ সারাবেলা: একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তী পঞ্চাশ বছরে বাংলাদেশের রাজনীতি এবং রাজনৈতিক অঙ্গনের বর্তমান অবস্থাক আপনি কীভাবে দেখছেন? দীর্ঘ এ সময়ে এদেশের নির্বাচন ব্যবস্থা ও গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থার কতটা উন্নয়ন হয়েছে বলে আপনি মনে করেন?
জি এম কাদের: স্বাধীনতা পরবর্তী পঞ্চাশ বছরে বাংলাদেশের অবকাঠামোগত অনেক উন্নয়ন হয়েছে। তবে সংবিধানের চারটি মূলনীতি গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র, জাতীয়তাবাদ ও ধর্মনিরপেক্ষতা- এগুলো বাস্তবায়নে রাজনৈতিক নেতৃত্ব ব্যর্থ হয়েছে বলে আমি মনে করি। দেশের নির্বাচন ব্যবস্থাকে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে স্বাধীনতার দীর্ঘ পঞ্চাশ বছরেও কার্যকর কোন ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। সংবিধানে উল্লেখ থাকা সত্ত্বেও করা হয়নি শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন গঠনের আইন। একই সঙ্গে নির্বাচন কমিশনকে সর্বময় কর্তৃত্ব দেওয়ার আইন সেটাও করা হয়নি। এতে গণতন্ত্র চর্চার যে প্রথম দরজা সেটা এখনও বন্ধ রয়েছে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
সংবিধানের ১১৮ নাম্বার অনুচ্ছেদ অনুযায়ী- ‘প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং অনধিক চার জন নির্বাচন কমিশনারকে লইয়া বাংলাদেশের একটি নির্বাচন কমিশন থাকিবে এবং উক্ত বিষয়ে প্রণিত কোন আইনের বিধানাবলী-সাপেক্ষে রাষ্ট্রপতি প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনারকে নিয়োগদান করিবেন।’
এক্ষেত্রে অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য যেরকম নির্বাচন কমিশন গঠন করতে হবে, কী পর্যায়ের মানুষদের নিয়ে গঠন করতে হবে, সে বিষয়ে কোন আইন দেওয়া হয়নি। নির্বাচন কমিশন গঠনের দায়িত্ব রাষ্ট্রপতিকে দেয়া হলেও সংবিধান অনুযায়ী প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে পরামর্শ না করে নির্বাচন কমিশন চূড়ান্ত করতে পারবেন না। নির্বাচন পরিচালনার সময় সর্বময় কর্তৃত্ব দেওয়া দরকার নির্বাচন কমিশনকে। এজন্য সবচেয়ে যেটা জরুরি সেটা হলো নির্বাচন কমিশনকে নির্বাহী বিভাগের প্রভাবমুক্ত করা। এজন্য সুস্পষ্ট একটা আইন করতে রাষ্ট্রপতির কাছে জাতীয় পার্টির পক্ষ থেকে দাবি তুলে ধরা হয়েছে।

সংবাদ সারাবেলা: সংসদীয় গণতন্ত্রের চর্চা সম্পর্কে আপনি কী বলবেন? সম্প্রতি নির্বাচন কমিশন গঠন নিয়ে যেসব বিতর্ক চলছে সে বিষয়ে আপনার মন্তব্য কী?
জি এম কাদের: এদেশে কার্যত চলছে একনায়কতন্ত্র, গণতন্ত্রের চর্চা চলবে কী করে। গণতন্ত্রের সংজ্ঞা অনুযায়ী ক্ষমতার মালিক জনগণ, অথচ ক্ষমতা পরিচালনা বা পরিবর্তনের ব্যাপারে তাদের মতামতের কোন প্রধান্য পাচ্ছে না। প্রধানমন্ত্রী থাকছেন জবাবদিহিতার ঊর্ধ্বে। এতে সংসদীয় গণতন্ত্রের চর্চা একেবারেই হয় না। কারণ সংসদীয় গণতন্ত্রে জবাবদিহিতার যে প্রথম স্তম্ভ সংসদ বা আইনসভা তার সর্বময় ক্ষমতাও প্রধানমন্ত্রী হাতে। তাই সংসদের কাছে জবাবদিহি করতে তিনি বাধ্য নন। প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ করা, প্রধান বিচারপতি নিয়োগ করা। আর বাকি সব তিনি প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ মোতাবেক করবেন। সংবিধানের ৭০ ধারা অনুযায়ী, কোন সংসদ সদস্য দলের সিদ্ধান্তের বাইরে অবস্থান নিতে পারবেন না, তা নিলে সাথে সাথে তার সদস্যপদ বাতিল হয়ে যাবে।
তিনি বলেন, সরকারি দল হয় সংখ্যাগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে। এতে সরকারি দল বা প্রধানমন্ত্রী যা বিবেচনা করবেন সেসব বিষয়ই সংসদে উত্থাপন করা হয়ে থাকে। সরকারি দল না চাইলে সংবিধানে উল্লেখ থাকার পরও এদেশের আন্তর্জাতিক অনেক চুক্তির প্রস্তার সংসদে উত্থাপনই করা হয় না। সব প্রস্তাব সরকারি দলের ই”ছা অনুযায়ী পাস হয়ে থাকে। কিন্তু ইংল্যান্ডের সংসদীয় গণতন্ত্রে দেখা যায়- সরকারি সদস্যরা হলেন মন্ত্রিসভার সদস্য আর আর বাকি সবাই বেসরকারি সদস্য। সেখানে সংসদে বেসরকারি সদস্যদের মতামত প্রদানে কোন বাধ্যবাধকতা নেই। তারা চাইলে সরকারি দলের পক্ষে অবস্থান নিতে পারেন, অথবা বিপক্ষেও অবস্থান নিতে পারেন। তাতে তাদের সদস্যপদ বাতিল হবে না।
হাইকোর্টের বিচারপতি নিয়োগের আইনও করা হয়নি। দশ বছর সুপ্রিম কোর্টে আইনজীবী হিসেবে কর্মরত যে কাউকে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী চাইলেই হাইকোর্টের বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ দিতে পারছেন। নিম্ন আদালতের নিয়োগ ও বরখাস্ত করার সব ক্ষমতাও প্রধানমন্ত্রী হাতে। বলা যায় বিচার বিভাগের ৯৫ শতাংশেরও বেশি ক্ষমতা প্রধানমন্ত্রীর কাছে কুক্ষিগত। অর্থাৎ বিচার বিভাগ, নির্বাহী বিভাগ, আইন সভা, সংসদীয় কমিটিসহ সবই যখন একজন ব্যক্তির হাতে মুষ্ঠিবদ্ধ রাখা সেখানে সংসদীয় গণতন্ত্রের চর্চা করা সম্ভব হয় না।

সংবাদ সারাবেলা: অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ার যে স্বপ্ন- তা কতখানি বাস্তবায়ন হয়েছে?
জি এম কাদের: সংবিধানের চারটি মূলনীতি হলো- গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র, জাতীয়তাবাদ ও ধর্মনিরপেক্ষতা। স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছরে এর মধ্যে শুধু ধর্মনিরপেক্ষতা ছাড়া বাকি তিনটিও উপেক্ষিত রয়েছে। সংবিধানে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম প্রসঙ্গে জাতীয় পর্টির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ও সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদকে নিয়ে সমালোচনা অবান্তর। কারণ রাষ্ট্রধর্ম ইলসাম আর ইসলামী রাষ্ট্র এক নয়। এই দু’য়ের মধ্য যে বিস্তর পার্থক্য রয়েছে, সেটা হয়তো অনেকেই জানেন না বলেই এর অপব্যাখ্যা করেন। এদেশে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম প্রতিষ্ঠা করা হলেও বাংলাদেশে সব ধর্মের মানুষের সমান অধিকার নিশ্চিত করা হয়েছে। ধর্মের কারণে এদেশে কাউকে বৈষম্যের শিকার হতে হয় না। রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম আর শুক্রবার সাধারণ ছুটি হলো বিশ্বে অন্যান্য দেশ থেকে এদেশের নিজস্ব স্বকীয়তার বহি:প্রকাশ।
আমি মনে করি, সমাজতন্ত্রের কোন রীতিনীতিও এদেশে মানা হচ্ছে না। ধনীরা দিনকে দিন ধনী হচ্ছে, আর গরিবরা গরিব হচ্ছে। আন্তর্জাতিক সূচকে ধনী-দরিদ্রের বৈষম্য বেড়েই চলেছে। শোষণমুক্ত ও বৈষম্যমুক্ত সমাজ প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব হয়নি। জাতীয়তাবাদও ধরে রাখা সম্ভব হচ্ছেছ না। নানা অপসংস্কৃতি আগ্রাসন বাঙালির নিজস্ব সত্তাকে গ্রাস করছে।

সংবাদ সারাবেলা: এদেশের নির্বাচন ব্যবস্থা ও রাজনীতিবিদদের নিয়ে এতো সমালোচনার কারণ কী বলে আপনি মনে করেন?
জি এম কাদের: প্রথমত দেশপ্রেমের অভাব। কারণ স্বাধীনতা পরবর্তী দীর্ঘ সময় আমরা অধিকাংশ রাজনীতিবিদরা ক্ষমতাকে লোভের বস্তুতে পরিণত করেছি। ক্ষমতায় গিয়ে তার অপব্যবহার করেছি, শুধু ক্ষমতায় টিকে থাকার চেষ্টা করেছি। এটা রাজনৈতিক নেতৃত্বের চরম ব্যর্থতা। নির্বাচন কমিশন গঠনের জন্য সুস্পষ্ট নীতিমালার মাধ্যমে প্রভাবমুক্ত নির্বাচন কমিশন গঠন, মানবাধিকার, দুর্নীতি দমন প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেনি। নির্বাচন কমিশনকে নির্বাহী বিভাগের প্রভাবমুক্ত করা সম্ভব হয়নি। জনগণের রায় না নিয়ে ক্ষমতায় যাওয়ায় প্রতিযোগিতা চলেছে, এখনও চলছে। দেশপ্রেমিক রাজনীতিক চর্চার দৃষ্টান্ত তরুণ প্রজন্মের রাজনীতিকদের কাছে তুলে ধরতেও আমরা ব্যর্থ হয়েছি।

সংবাদ সারাবেলা: জাতীয় পার্টি জাতীয় সংসদের প্রধান বিরোধী দল। দু’বছর পরই জাতীয় সংসদের আরও একটি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা। আগামী নির্বাচন কী আপনারা জোটবদ্ধভাবে করবেন, না ৩০০ আসনেই একক প্রার্থী দেবেন। দলের প্রস্তুতি কেমন চলছে?
জি এম কাদের: নির্বাচনে ৩০০ আসনেই প্রার্থী দেওয়ার জন্য পরিকল্পনা আমাদের রয়েছে। এজন্য সারাদেশ থেকে উপযুক্ত নেতৃত্ব খোঁজা হচ্ছে। কোন আসনকেই বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় ছেড়ে দেওয়া হবে না। তবে নির্বাচনের আগে পরিস্থিতি বিবেচনায় আলোচনায় বসার দরকার হলে সেটা হতেও পারে। আলোচনা ফলপ্রসূ হলে নির্বাচন জোটবদ্ধভাবেও হতে পারে। আমি মনে করছি, আগামীতে সব নির্বাচন জোটবদ্ধভাবে হবে; কোন দলের পক্ষেই এককভাবে নির্বাচন করা হয়তো সম্ভব হবে না।  

সংবাদ সারাবেলা: আপনার দলে কোনো সাংগঠনিক দুর্বলতা আছে বলে কি আপনি মনে করেন? থাকলে সেগুলো দূর করে তৃণমূল পর্যায় থেকে দলকে শক্তিশালী করতে আপনার পরিকল্পনা জানতে চাই।
জি এম কাদের: দীর্ঘ একত্রিশ বছর ক্ষমতায় বাইরে জাতীয় পার্টি। আমাদের দলের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ও সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদও মারা গেছেন। দলের নেতৃত্বে এসবের কিছুটা প্রভাব তো আছেই, সাংগঠনিক দুর্বলতাও কিছুটা রয়েছে। তবে আগামী নির্বাচনের আগেই দলকে তৃণমূল পর্যায় থেকে শক্তিশালী করার নানা পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। প্রতিটি জেলায় শিক্ষিত, দেশপ্রেমিক ও যোগ্য তরুণকে উৎসাহিত করা হচ্ছে। অনেকে সম্ভাব্য ভবিষ্যৎ নেতা বা প্রার্থী হিসেবে কাজ করতে উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে। দলের ৩৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে জেলা-উপজেলা পর্যায়ে দিবসটি উদযাপন, আনন্দ র‌্যালি ও আলোচনা সভাসহ নানা আয়োজন করা হয়েছে।

সংবাদ সারাবেলা: সারাদেশে চলছে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন। দলীয় প্রতীকে অনুষ্ঠিত এসব নির্বাচনে বেশিরভাগ ইউনিয়নে বিদ্রোহী প্রার্থী, দ্বন্দ্ব-সহিংসতা লেগেই রয়েছে। এসবের কারণ কী বলে আপনি মনে করছেন?
জি এম কাদের: দলীয় প্রতীকে স্থানীয় সরকারের নির্বাচন শুভ উদ্যোগ ছিলো না। এজন্য শুরু থেকেই আমি এর বিরোধিতা করে এসেছি। সরকারি দল মনে করেছিলো এতে তারা লাভবান হবে। ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনসহ তৃণমূলের নেতৃত্ব নিজেদের কব্জায় নেওয়া যাবে। কিন্তু হিতে বিপরীত হয়েছে, হিংসা-বিদ্বেষ, দলাদলি-হানাহানি বেড়েছে। প্রাণহানির ঘটনাও ঘটেছে। এজন্য ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে অনেক এলাকায় তাদের প্রতীকের প্রার্থীর ভরাডুবি হয়েছে। আগে যেভাবে হয়েছে সেটাই সঠিক ছিলো। আমি মনে করি, যত দ্রুত সম্ভব পুনরায় সেই পদ্ধতিতেই ফিরে যাওয়া উচিত।

সংবাদ সারাবেলা: স্থানীয় সরকারের নিম্নতম এই স্তরের নির্বাচনেও সরাসরি অংশ নিচ্ছে না বিএনপি। এই বিষয়টিকে আপনি কীভাবে দেখছেন? আপনার মন্তব্য ও পরামর্শ কী?
জি এম কাদের: সব রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণে নির্বাচন অনুষ্ঠান জাতির জন্য মঙ্গলজনক। বিএনপির নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার পেছনে তাদের কিছু যুক্তি রয়েছে। সেসব ব্যাপারে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে একটা সমাধানে আসা উচিত। বিএনপি নির্বাচনে অংশ না নেওয়ায় রাজনীতির সুস্থ’ ধারা বিঘ্নিত হচ্ছে বলে মনে করি। সমালোচনার মাঠ ছেড়ে বিএনপিরও উচিত হবে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া বা নির্বাচনে অংশ নেওয়া। বহুদলীয় গণতন্ত্রে সব মতাদর্শের রাজনৈতিক দলকে স্থান করে দিতে হবে, তা না হলে দেশের রাজনৈতিক অস্থিরতা দূর হবে না। এ ব্যাপারে সরকারকেই উদ্যোগ নিয়ে একটা মীমাংসায় আসতে হবে। তা নাহলে ভবিষ্যতে রাজনৈতিক হানাহানি ও বিশৃঙ্খলা আরও বাড়তে পারে।  

সংবাদ সারাবেলা: সংবাদ সারাবেলাকে সময় দেওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
জি এম কাদের: গণমাধ্যমে নতুন করে যুক্ত হওয়া সংবাদ সারাবেলার পুরো টিমের জন্য শুভেচ্ছা ও শুভকামনা।







Sangbad Sarabela

সম্পাদক ও প্রকাশক: কাজী আবু জাফর

যোগাযোগ: । [email protected] । বিজ্ঞাপন ও বার্তা সম্পাদক: 01894944220

ঠিকানা: বার্তা ও বাণিজ্যিক যোগাযোগ : বাড়ি নম্বর-২৩৪, খাইরুন্নেসা ম্যানশন, কাঁটাবন, নিউ এলিফ্যান্ট রোড, ঢাকা-১২০৫।

আমাদের সঙ্গে থাকুন

© 2024 Sangbad Sarabela All Rights Reserved.