৬ উইকেটে
৫৭৫ রান তুলে দক্ষিণ আফ্রিকা ইনিংস ঘোষণা করলে, নিজেদের প্রথম ইনিংসে ব্যাটিংয়ে নামে
বাংলাদেশ। দিনের খেলা আর বাকি ছিল সর্বোচ্চ ১৫ ওভার। আলোক স্বল্পতায় তার আগেই দিনের
খেলা শেষ হবারও সম্ভাবনা ছিল। তবে এসব কিছুই বাংলাদেশের টপ অর্ডারের বিপর্যয় থামাতে
পারেনি।
দলীয় ১০ রানেই
শূন্য রানে প্যাভিলিয়নে ফেরেন ওপেনার সাদমান। রাবাদার বলে অযথা খোঁচা মেরে কট বিহাইন্ডের
শিকার হন তিনি। ২১ রানে জাকির হোসেন নিশ্চিত কট বিহাইন্ড হলেও দৃষ্টিকটু এক রিভিউ নিয়ে
বসেন। তার রিভিউ নেওয়াতেই স্পষ্ট হয় বাংলাদেশের ব্যাটারদের ভঙ্গুর মনোভাব।
২৯ রানে চলে
যান আরেক ওপেনার জয়। ফুলার লেন্থের ডেলিভারিতে ড্রাইভ খেলতে গিয়ে স্লিপে ধরা পড়েন তিনি।
১০ এর নামতার
মত প্রতি ১০ রানে এক উইকেট করে হারাচ্ছিল টাইগাররা। বিপর্যয় এড়াতে নাইট ওয়াচম্যান হিসেবে
ক্রিজে আসেন হাসান মাহমুদ। প্রোটিয়ারাও ফেলে ভিন্ন ফাঁদ। বোলিংয়ে কেশব মহারাজ এলে বাংলাদেশ
দলের প্রিয় নামতা ১০ এর বদলে ৮ হয়ে যায়। ৪ আটে ৩২ হিসেব করে নাইটওয়াচম্যান হাসান মাহমুদ বোল্ড হয়ে যান মহারাজের
বলে।
এরপর কাপ্তান
শান্ত ক্রিজে এলে আলোকস্বল্পতায় আর এগোয়নি খেলা। ৪ উইকেটে ৩৮ রান নিয়ে মাঠ ছাড়েন টাইগাররা।
৬ রানে অপরাজিত আছেন মমিনুল, শান্ত অপরাজিত আছেন ৪ রানে।