একটা সময় ছিল, যখন স্বপ্ন আর বিশ্বাস একই আকাশে উড়ত-অদৃশ্য কোনো পতাকা হয়ে। কিন্তু সেই আকাশের রঙ কি এখনো আগের মতো নীল আছে? নাকি ডিজিটাল মায়ার কুয়াশায় তার রোদ আজ মলিন? প্রযুক্তির মোহে মানুষ যখন লাভের অদৃশ্য প্রতিশ্রুতিতে ডুব দেয়, তখন বাস্তবতার মাটি নিঃশব্দে সরে যায় পায়ের নিচ থেকে। ভার্চুয়াল মুদ্রার চকচকে প্রতিশ্রুতি আমাদের প্রজন্মকে যে এক অনির্দিষ্ট স্বপ্নের দিকে ঠেলে দিচ্ছে—তাতে শুধু অর্থ নয়, নষ্ট হচ্ছে সম্পর্ক, আস্থা, ও পারিবারিক স্থিতি।এই প্রশ্নের মূর্ত প্রতীক যেন শাহেদ সাহেব আর তার স্ত্রী ফরিদা বেগম—এক মধ্যবিত্ত দম্পতি, যাদের জীবনে সুখের অভাব ছিল না। একমাত্র ছেলে রাতুল, বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র, চোখে ডিজিটাল দুনিয়ার ঝলক। বন্ধুর দেখাদেখি সে ঢুকে পড়ল এক অজানা খেলায়—ডিজিটাল মুদ্রার জগতে। প্রথমে ক্ষুদ্র লাভের উল্লাস, তারপর অন্ধ বিনিয়োগের উন্মাদনা; অবশেষে সব হারানোর নীরবতা। টিউশনের টাকা, হাতখরচ, এমনকি মায়ের সঞ্চিত গয়না—সবই উধাও হয়ে গেল এক ভার্চুয়াল প্রতারণার আগুনে।আজ ফরিদা বেগমের চোখে শুধু জল, আর শাহেদ সাহেবের মুখে নিঃশব্দ দীর্ঘশ্বাস। রাতুলের পতন আসলে এক পরিবারের নয়—এ এক সময়ের প্রতিচ্ছবি। প্রশ্ন জাগে, এই ডিজিটাল উন্মাদনার ঝলকানির আড়ালে আমরা কি বুঝতে পারছি, আমাদের বিশ্বাস আর ভবিষ্যৎ ঠিক কোন মুদ্রায় বিক্রি হয়ে যাচ্ছে?
বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে এই পরিবর্তন এক নীরব বিপ্লব নিয়ে এসেছে। ফিনটেক আমাদের জীবনকে সহজ করেছে—মোবাইল ব্যাংকিং, অনলাইন পেমেন্ট সবই এখন হাতের মুঠোয়। কিন্তু এই সুবিধাই যেন এক নতুন ধরনের বিপদের দরজা খুলে দিয়েছে। রাতুলের মতো তরুণরা খুব সহজে এই ফাঁদে পা দিচ্ছে। তাদের কাছে এই ডিজিটাল মুদ্রা শুধু একটি বিনিয়োগ নয়, বরং দ্রুত বড়লোক হওয়ার এক উন্মাদনা। এটি শুধু ব্যক্তিগত ক্ষতি নয়, বরং একটি দেশের অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য গভীর হুমকি। আমরা কি সত্যিই জানি, এই ডিজিটাল অর্থের অলিগলিতে লুকিয়ে থাকা অন্ধকার দিকগুলো কীভাবে আমাদের জীবনকে গ্রাস করছে?
আজ থেকে পাঁচ বছর আগেও বিটকয়েন বা অন্যান্য ডিজিটাল মুদ্রার নাম আমাদের কাছে ছিল এক ভিনদেশী কল্পকাহিনি। সাধারণ মানুষ এর ঝুঁকির ব্যাপারে সচেতন ছিল না, সরকারও কোনো সুনির্দিষ্ট নীতি প্রণয়ন করেনি। কিন্তু বর্তমানে চিত্রটা সম্পূর্ণ ভিন্ন। দেশের ডলার সংকট যখন চরমে, তখন দেখা যাচ্ছে অবৈধ হুন্ডি আর অর্থ পাচারের প্রধান মাধ্যম হয়ে উঠেছে এই ডিজিটাল মুদ্রা। বিদেশের কোনো প্রান্তে বসে একটি ক্লিকে হাজার কোটি টাকা পাচার করা সম্ভব, যা প্রচলিত ব্যাংকিং ব্যবস্থার মতো কোনো নজরদারির আওতায় আসে না।
ডিজিটাল ফিনান্সিয়াল সার্ভিসের উত্থান বাংলাদেশে ২০১০ সালের পর এক নীরব অর্থনৈতিক বিপ্লব এনেছে, যা একটি দ্বিমুখী বাস্তবতা তৈরি করেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের উদ্যোগে ২০১০ সালে যাত্রা শুরু করা মোবাইল ফিনান্সিয়াল সার্ভিস (এমএফএস) খাতে গ্রাহক সংখ্যা ও লেনদেন গত পনেরো বছরে অপ্রত্যাশিতভাবে বেড়েছে: যেখানে ২০১৮ সালে এমএফএস গ্রাহক সংখ্যা ছিল প্রায় পৌনে ৭ কোটি, সেখানে তা দ্রুত বৃদ্ধি পেয়ে ২০২২ সালের মার্চে ১০.৯১ কোটি এবং ২০২৫ সালের জানুয়ারিতে প্রায় ২৪ কোটিতে পৌঁছেছে।
লেনদেনের ক্ষেত্রেও এই প্রবৃদ্ধি চোখে পড়ার মতো; ২০১৮ সালের জুলাই মাসে দৈনিক লেনদেন প্রায় ১,১০০ কোটি টাকা থাকলেও, ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে একক মাসে লেনদেন হয় প্রায় ১.৬৪ লাখ কোটি টাকা, যা দৈনিক ৫ হাজার ৫০০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে যায়। এই পরিসংখ্যান একদিকে যেমন আর্থিক অন্তর্ভুক্তি ও দ্রুত লেনদেনের সুবিধা নিশ্চিত করেছে, তেমনি অন্যদিকে ক্রিপ্টোকারেন্সির মতো অনিয়ন্ত্রিত ডিজিটাল মুদ্রার মাধ্যমে অবৈধ অর্থ পাচার ও প্রতারণার এক অন্ধকার পথ খুলে দিয়েছে। ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)-এর তথ্য অনুযায়ী, ২০২২ সালে শুধু এমএফএস-এর অপব্যবহারের মাধ্যমেই আনুমানিক ৭৫ হাজার কোটি টাকা ($৭.৮ বিলিয়ন) দেশ থেকে পাচার হয়েছে, যা ডলার সংকটকে তীব্র করে অর্থনীতির মূল ভিত্তি নড়বড়ে করছে।
এই পরিস্থিতি দ্রুত নিয়ন্ত্রণ করা না গেলে, দেশের যুবসমাজ যেমন রাতুলের মতো সর্বস্বান্ত হবে, তেমনি অর্থনীতির রক্তক্ষরণ চলতে থাকবে। তবে যদি নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলো কার্যকর আইনি কাঠামো তৈরি করে এই কালো পথ বন্ধ করতে পারে, তবে ফিনটেক বিশেষজ্ঞদের পূর্বাভাস অনুসারে, ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশের ডিজিটাল লেনদেনের পরিমাণ কয়েক ট্রিলিয়ন ডলারে পৌঁছানোর বিশাল সম্ভাবনা তৈরি হবে, যা দেশের প্রবৃদ্ধিকে এক নতুন উচ্চতায় নিয়ে যেতে পারে।
বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশের জন্য এটি এক বিরাট চ্যালেঞ্জ। রেমিট্যান্স, যা আমাদের অর্থনীতির প্রাণ, এখন একটি বড় অংশ হুন্ডির মাধ্যমে চলে যাচ্ছে। ফলে দেশে ডলারের সরবরাহ কমে যাচ্ছে, যা নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের আমদানিকে কঠিন করে তুলেছে। এতে বাজারে অস্থিরতা তৈরি হচ্ছে এবং সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রার ব্যয় বেড়ে যাচ্ছে। এই ডিজিটাল আর্থিক ব্যবস্থা এক অদৃশ্য জাল তৈরি করেছে, যা আমাদের অর্থনীতির রক্তক্ষরণ ঘটাচ্ছে। যেখানে রেমিট্যান্স সরাসরি দেশের অর্থনীতিতে অবদান রাখত, এখন তা চলে যাচ্ছে এক অজানা গন্তব্যে, যেখান থেকে ফিরে আসার কোনো উপায় নেই।
আমরা এখন এমন এক বাস্তবতার মুখোমুখি, যেখানে আর্থিক লেনদেন এতটাই অগোচরে হচ্ছে যে সরকার বা নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলো এর নাগাল পাচ্ছে না। এটি শুধু অবৈধ লেনদেনের মাধ্যম হিসেবেই কাজ করছে না, বরং একটি দেশের কর ব্যবস্থাকেও ফাঁকি দিচ্ছে। রাতুলের মতো যারা এই পথে হাঁটছে, তাদের চোখে দ্রুত সাফল্যের মোহ, আর যারা এর পেছনে মূল শক্তি, তারা রাষ্ট্রের চোখকে ফাঁকি দিয়ে তৈরি করছে কালো টাকার পাহাড়। তবে এই অন্ধকারের শেষ কোথায়, তা কি আমরা দেখতে পাচ্ছি?
যদি এই ডিজিটাল মুদ্রার লাগাম টেনে ধরা না হয়, তবে এর ভবিষ্যত প্রভাব হবে আরও ভয়াবহ। বর্তমানে ছাত্র সমাজ এর সবচেয়ে বড় শিকার। রাতুলের মতো অসংখ্য তরুণ অনলাইন গেম বা ডিজিটাল মুদ্রার পেছনে ছুটতে গিয়ে লেখাপড়া থেকে দূরে সরে যাচ্ছে। তাদের মেধা ও সময় নষ্ট হচ্ছে, যা একটি জাতির ভবিষ্যতের জন্য চরম ক্ষতিকর। মজার বিষয় হলো, অনেক ক্ষেত্রে শিশুরা পর্যন্ত এই ভার্চুয়াল আসক্তিতে জড়িয়ে পড়ছে। অনলাইন গেমের মাধ্যমে ডিজিটাল মুদ্রা কেনাবেচার এই চক্র তাদের শৈশবের সরলতাকে গ্রাস করে নিচ্ছে। তাদের ছোটবেলা থেকেই এমন এক আর্থিক ব্যবস্থার সঙ্গে পরিচয় ঘটছে, যা তাদের মধ্যে রাতারাতি অর্থ উপার্জনের এক অসুস্থ মানসিকতা তৈরি করছে।
শিক্ষক, সরকারি-বেসরকারি চাকরিজীবী, এমনকি কৃষকরাও এই ফাঁদে পা দিচ্ছেন। একজন শিক্ষক তার সারা জীবনের সঞ্চয় বিনিয়োগ করছেন, একজন কৃষক তার ফসলের টাকা ডিজিটাল মুদ্রায় ঢালছেন। ফলাফল—সঞ্চয় হারিয়ে সর্বস্বান্ত হওয়া। এই সমস্যা শুধু অর্থনৈতিক নয়, সামাজিকও। পারিবারিক কলহ বাড়ছে, হতাশা থেকে জন্ম নিচ্ছে নানা ধরনের অপরাধ। ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ এক কঠিন পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে পারে, যেখানে আর্থিক বৈষম্য আরও বাড়বে এবং একটি বিশাল সংখ্যক মানুষ এই ডিজিটাল মুদ্রার ফাঁদে পড়ে নিঃস্ব হবে। প্রতিটি সেক্টরের মানুষের জীবনে এই ঢেউ লাগতে শুরু করেছে, এবং এর পরিণতি যে কতটা ভয়ংকর হতে পারে, তা আমরা এখন থেকেই অনুভব করতে পারছি।
শাহেদ সাহেবের মতো সাধারণ মানুষ এবং শিক্ষার্থীরা আজ এই সংকটের চরম শিকার। দেশের প্রতিটি সচেতন নাগরিক যখন ডলার সংকটের কারণ খুঁজছে, তখন তারা প্রায়শই ডিজিটাল হুন্ডির এই অন্ধকার দিকটি নিয়ে আলোচনা করছে। স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরা যখন তাদের সীমিত হাতখরচ ডিজিটাল গেমিং বা ক্রিপ্টোকারেন্সিতে ব্যয় করছে, তখন ভবিষ্যৎ সমাজের মেরুদণ্ডই যেন দুর্বল হয়ে যাচ্ছে। সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলো, যারা এতদিন মানুষের আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করত, তারাও এই নতুন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ছে। এই ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মগুলো কোনো নিয়ন্ত্রণের মধ্যে না থাকায়, প্রতারণার ঝুঁকি বাড়ছে এবং সাধারণ মানুষ তাদের কষ্টার্জিত টাকা হারাচ্ছে।
আমরা যখন অতীতের দিকে তাকাই, পাঁচ বছর আগে ডিজিটাল মুদ্রা ছিল প্রায় অপরিচিত। বর্তমানে, এটি হুন্ডি ও অর্থ পাচারের প্রধান মাধ্যমে পরিণত হয়েছে, যা দেশের ডলার সংকটকে আরও বাড়িয়ে তুলেছে। যদি এটি নিয়ন্ত্রণহীন থাকে, তবে ভবিষ্যতে এটি কর ফাঁকি ও অর্থ পাচারের মূল হাতিয়ার হবে এবং দেশের আর্থিক স্থিতিশীলতাকে চরম ঝুঁকির মুখে ফেলবে। তাই, একটি সুস্পষ্ট আইনি ও নিয়ন্ত্রক কাঠামো তৈরি করা এবং জনগণকে এর ঝুঁকি সম্পর্কে সচেতন করা এখন সময়ের দাবি। এই কঠিন সময়ে, সকল সাধারণ মানুষকে একসাথে কাজ করতে হবে। দুঃখের সাথে বলতে হয়, আমাদের সমাজের প্রতিটি স্তরে এই সচেতনতার অভাব আজ আমাদের এক গভীর সংকটের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। এই দুর্দশাগ্রস্ত অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসার জন্য কি আমাদের সবার একটি দৃঢ় পদক্ষেপ নেওয়া উচিত নয়?
“অতীতের নীরব আকাশে নামটিও ছিল অচেনা—ডিজিটাল মুদ্রা,
আজ তার চকচকে আভায় পুড়ে যায় মানুষের স্বপ্নের পাখা,
হুন্ডির অদৃশ্য শৃঙ্খলে দুলছে দেশের নীরব মুদ্রাবাস,
রাতুলের চোখে ভেসে ওঠে বিভ্রান্তির নীলাভ দিগন্ত,
শাহেদ-ফরিদা—দুই মোমবাতি, চোখে জমে নিঃশব্দ জলরাশি।
অন্ধকারে প্রতারণা যেন বুনে দেয় আঁধারের জাল,
কেবল একত্রিত সচেতনতা আর দৃঢ় পদক্ষেপই ফেরাতে পারে অন্ধকারে নতুন ভোর অজস্র হারানো স্বপ্নকে ফেরাতে আকাশের নীল কোলে।”
ডিজিটাল মুদ্রা ও ফিনটেক বিপ্লব একাধারে যেমন সম্ভাবনার দুয়ার খুলে দিয়েছে, তেমনি ডেকে এনেছে এক নীরব সংকট। রাতুলের মতো হাজারো পরিবার আজ এই সংকটের শিকার। সমস্যাটি প্রতিনিয়ত আমাদের চারপাশে ঘটছে, কিন্তু এর প্রতিরোধে আমরা এখনো যথেষ্ট উদ্যোগী নই। এটি শুধু একটি আর্থিক সমস্যা নয়, বরং এটি একটি সামাজিক ব্যাধি যা আমাদের নৈতিক ও অর্থনৈতিক ভিত্তিকে দুর্বল করে দিচ্ছে।
তবে এটি একটি সমাধানযোগ্য সমস্যা। আমাদের সরকার, নিয়ন্ত্রক সংস্থা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং সাধারণ মানুষকে একজোট হয়ে কাজ করতে হবে। ডিজিটাল মুদ্রা ও ফিনটেকের জন্য একটি শক্তিশালী আইনি কাঠামো তৈরি করা, যা অবৈধ লেনদেন ও প্রতারণা প্রতিরোধে সক্ষম হবে, এখন সবচেয়ে জরুরি। পাশাপাশি, প্রতিটি স্তরের মানুষকে এর ঝুঁকি সম্পর্কে সচেতন করতে হবে। শাহেদ সাহেব এবং ফরিদা বেগমের মতো বাবা-মা যেন তাদের সন্তানদের ভবিষ্যৎ নিয়ে দুশ্চিন্তা না করেন, সেজন্য ডিজিটাল শিক্ষার পাশাপাশি আর্থিক সচেতনতা বৃদ্ধি করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
এই অন্ধকার থেকে আলোর পথে ফিরতে হলে আমাদের একটি সুনির্দিষ্ট রোড ম্যাপ তৈরি করতে হবে, যা ভবিষ্যতে যেকোনো আকস্মিক বিপদ থেকে দেশকে রক্ষা করবে। একটি দৃঢ় পদক্ষেপ এবং সম্মিলিত প্রচেষ্টাই পারে এই সমস্যার সমাধান করতে। হাতে হাত রাখি, গড়ে তুলি এক নতুন ভোর; নিয়ন্ত্রিত ডিজিটাল যুগে, ফিরুক আমাদের অর্থনৈতিক জোর।
সংক্ষিপ্ত জীবনী :
ডঃ তারনিমা ওয়ারদা আন্দালিব, বর্তমানে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ে সহকারী অধ্যাপক এবং যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ড ইমপ্যাক্ট গ্রুপে গ্লোবাল কনসালট্যান্ট ডিরেক্টর হিসেবে কর্মরত আছেন।
দাউদ ইব্রাহিম হাসান : বর্তমানে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের মাস্টার্সে অধ্যায়নরত হওয়ার পাশাপাশি ইউএনডিপি বাংলাদেশের একজন রিসার্চ এনালিস্ট হিসেবে কর্মরত থাকার পাশাপাশি ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় একজন রিসার্চ এসিস্ট্যান্ট ও আইডিয়াল সি ফাইন্যান্স পিএলসি-তে মার্কেটিং বিভাগে নিয়োজিত আছেন।
সম্পাদক ও প্রকাশক: কাজী আবু জাফর
যোগাযোগ: । [email protected] । বিজ্ঞাপন ও বার্তা সম্পাদক: 01894944220
ঠিকানা: বার্তা ও বাণিজ্যিক যোগাযোগ : বাড়ি নম্বর-২৩৪, খাইরুন্নেসা ম্যানশন, কাঁটাবন, নিউ এলিফ্যান্ট রোড, ঢাকা-১২০৫।
© 2025 Sangbad Sarabela All Rights Reserved. Design & Developed By Root Soft Bangladesh
