অন্তর্বর্তীকালীন
সরকারের প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. সায়েদুর রহমান জানিয়েছেন এমবিবিএস
ভর্তি পরীক্ষায় মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিলের সিদ্ধান্ত রাষ্ট্রের, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের
নয়।
আজ
(২০ জানুয়ারি) দুপুরে রাজধানীর হোটেল রেডিসন ব্লুতে এক অনুষ্ঠান শেষে
সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা জানান।
অধ্যাপক
ডা. সায়েদুর রহমান বলেন, আপনারা জানেন যে কোটা বাতিলের
আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত থেকে যে রায় দেওয়া
হয়েছিল, সেখানে মূল পরিবর্তন হলো নাতি-নাতনির পরিবর্তে, পরবর্তী প্রজন্মের বদলে সন্তান বলা হয়েছে। অতএব কোটার বিষয়টিতে ভর্তি হওয়ার ক্ষেত্রে এটা একটা নীতিগত সিদ্ধান্ত। এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষাও প্রচলিত আইন ও বিধি অনুযায়ী
হয়েছে। তারপরও এটা স্ক্রুটিনি করা হবে।
তিনি বলেন,
এই ১৯৩ জনের (যারা কোটায় মেধা তালিকায় স্থান পেয়েছেন) মধ্যে খুবই আনইউজুয়াল হবে যাদের
(বাবার) বয়স ৬৭-৬৮ এবং যাদের সন্তান থাকার সম্ভাবনা খুবই কম। সেখানে যদি কোনো ত্রুটি
ধরা পড়ে তাহলে সেটা দেখা হবে। এমবিবিএস পরীক্ষায় মূল কোটা থাকবে কি থাকবে না, এই নীতিগত
সিদ্ধান্তটি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নয়, এটি রাষ্ট্রের। আগামী ২৭, ২৮ ও ২৯ জানুয়ারি
এটি যাচাই করা হবে।