তাইওয়ান ইস্যুতে চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে বিরোধ যখন তুঙ্গে তখন একই দিনে শনিবার ঢাকা এসেছেন চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই ও মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের আন্তর্জাতিক সংস্থা বিষয়ক অ্যাসিসটেন্ট সেক্রেটারির মিশেল জে. সিসন।
সম্প্রতি ঢাকা সফর করে গেলেন মার্কিন প্রশাসনের সিনিয়র পলিসি এডভাইজার লরা স্টোন। তার সফরের পরপরই বাংলাদেশ সফরে এসেছেন দেশটির পররাষ্ট্র দপ্তরের আন্তর্জাতিক সংস্থা বিষয়ক অ্যাসিসটেন্ট সেক্রেটারির মিশেল জে. সিসন। মঙ্গলবার মিশেল জে. সিসনের ঢাকা ছাড়ার কথা রয়েছে।
২ আগস্ট থেকে ১০ আগস্ট পর্যন্ত তিনি ভারত, বাংলাদেশ ও কুয়েতে সফর করছেন। দেশগুলোতে বৈঠককালে বহুপক্ষীয় অগ্রাধিকারভিত্তিক বিষয়গুলোসহ খাদ্য নিরাপত্তা, বৈশ্বিক স্বাস্থ্যসেবা এগিয়ে নেওয়া, মানবাধিকার ও মানবিক সহায়তা, শান্তিরক্ষাও শান্তি প্রতিষ্ঠা এবং রোহিঙ্গাদের সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা করবেন।
সূত্রে জানা গেছে, বৈঠকে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের বিষয়টি তুলে ধরা হবে। সেই সঙ্গে সম্পর্ক গভীর করার উপায়গুলো নিয়ে আলোচনা হবে। ঢাকার কাছ থেকে আন্তর্জাতিক টেলিকমিউনিকেশন ইউনিয়নের পরবর্তী মহাসচিব পদের জন্য ডোরেন বোগদান-মার্টিনের প্রার্থিতার পক্ষে সমর্থন আদায় করতে চায় ওয়াশিংটন। বৈঠকে সে বিষয়টি সামনে আনবেন মিশেল জে. সিসন।
সূত্রে জানা গেছে, বৈঠকে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের বিষয়টি তুলে ধরা হবে। সেই সঙ্গে সম্পর্ক গভীর করার উপায়গুলো নিয়ে আলোচনা হবে। ঢাকার কাছ থেকে আন্তর্জাতিক টেলিকমিউনিকেশন ইউনিয়নের পরবর্তী মহাসচিব পদের জন্য ডোরেন বোগদান-মার্টিনের প্রার্থিতার পক্ষে সমর্থন আদায় করতে চায় ওয়াশিংটন। বৈঠকে সে বিষয়টি সামনে আনবেন মিশেল জে. সিসন। সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক ছাড়াও সুশীল সমাজের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে বৈঠকে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং অন্য দেশগুলো কীভাবে সহযোগিতা করতে পারে সে বিষয়ে মতবিনিময় করবেন মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের আন্তর্জাতিক সংস্থা বিষয়ক এ অ্যাসিসটেন্ট সেক্রেটারি।