এত দিন ৬২৩ দশমিক ৪ মিলিয়ন ডলার আয় করে দশম স্থানে ছিল
‘দ্য অ্যাভেঞ্জার্স’। অ্যাভাটার: দ্য ওয়ে অব ওয়াটার’ এখন নিশ্বাস ফেলছে তালিকার নবম
স্থানে আছে ‘জুরাসিক ওয়ার্ল্ড’র ঘাড়ে। ছবিটার আয় ৬৫৩ মিলিয়ন ডলার। ৬৫৯ মিলিয়ন ডলার
আয় করে অষ্টম স্থানে আছে ‘টাইটানিক’ এবং সপ্তম স্থানে আছে ‘অ্যাভেঞ্জার্স: ইনফিনিটি
ওয়ার’র আয় ৬৭৮ মিলিয়ন ডলার।
দীর্ঘ ১৩ বছর পর সিকুয়েল এনে বক্স অফিসে রীতিমতো ‘তাণ্ডব’
চালিয়েছেন জেমস ক্যামেরুন। গত ১৬ ডিসেম্বর মুক্তি পেয়েছিল অ্যাভাটারের সিকুয়েল ‘অ্যাভাটার:
দ্য ওয়ে অব ওয়াটার’। শুধু যুক্তরাষ্ট্রের বক্স অফিস থেকে আয় করেছে ৬২৭ দশমিক ৯ মিলিয়ন
ডলার। আর এর মধ্য দিয়ে প্রবেশ করল যুক্তরাষ্ট্রের বক্স অফিসে সবচেয়ে বেশি আয়কারী সিনেমার
তালিকার সেরা দশে।
‘অ্যাভাটার: দ্য ওয়ে অব ওয়াটার’ যেই ‘অ্যাভাটার’ সিনেমার
সিকুয়েল, সেই ‘অ্যাভাটার’ ৭৮৫ মিলিয়ন ডলার আয় করে এই তালিকার চতুর্থ স্থান দখল করেছে।
তবে ‘অ্যাভাটার’ বিশ্বব্যাপী সবচেয়ে বেশি ২ দশমিক ৯২ বিলিয়ন ডলার আয় করেছে। পিছিয়ে
নেই সিকুয়েলটিও। ২ দশমিক ১৩৩ বিলিয়ন ডলার আয় করে ‘অ্যাভাটার: দ্য ওয়ে অব ওয়াটার’ বিশ্বব্যাপী
সবচেয়ে বেশি আয় করা সিনেমার তালিকায় চতুর্থ স্থানে রয়েছে।
৩৫০ মিলিয়ন ডলার বাজেটের ছবিটি ৯৫তম অস্কারে সেরা ছবির
বিভাগে মনোনয়ন পেয়েছে। এখন দর্শকের অপেক্ষা এর পরবর্তী সিনেমার জন্য। সিকুয়েল আসতে
১৩ বছর লাগলেও এর ‘অ্যাভাটার ৩’ আসবে আগামী বছর ডিসেম্বরে।
‘অ্যাভেঞ্জার্স: এন্ডগেম’–এর পর এই ছবিটিই সবচেয়ে দ্রুত
দুই বিলিয়নের ঘর অতিক্রম করেছে ‘অ্যাভাটার: দ্য ওয়ে অব ওয়াটার’। যুক্তরাষ্ট্র থেকে
সবচেয়ে বেশি আয় করা সিনেমার নাম ‘স্টার ওয়ার্স: দ্য ফোর্স অ্যাওয়েকেন্স’। সিনেমাটি
আয় করেছে ৯৩৬ মিলিয়ন ডলার।