জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীদের তোপের মুখে পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগের এক নেতা। দুপুর ১.৩০ মিনিটে শান্ত চত্বরে সাধারণ শিক্ষার্থীরা ঐ নেতাকে কিছুক্ষণ আটকে রেখে জিজ্ঞাসাবাদ করার মূহুর্তে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হলে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ঐ ছাত্রলীগ নেতার নাম মৃদুল হক জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের ১৫ তম ব্যাচের শিক্ষার্থী।
আটকের মূহুর্তে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কয়েকজন শিক্ষার্থী তার নামে নানা রকম অভিযোগ করে। পরবর্তীতে প্রক্টর অফিসে বিশ্ববিদ্যালয়টির ট্রেজারার অধ্যাপক ড. হুমায়ুন কবীর চৌধুরী ও অধ্যাপক নাসির হোসেনের উপস্থিতিতে পাল্টাপাল্টি বক্তব্য উপস্থাপন করা হয়।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের ১৬ তম ব্যাচের শিক্ষার্থী পিয়াস আহমেদ বলেন, "গণঅভ্যুত্থানের আগে আমার একটি ফেসবুক পোস্টকে কেন্দ্র করে তার ছাত্রলীগের সহকর্মী আমাকে মামলার হুমকি দেখান এবং সে( মৃদুল হাসান) ছাত্র শিবির-ছাত্রদল ট্যাগ দেয়।"
ছাত্রলীগ কর্মী মৃদুল হাসান বলেন, "প্রক্টোরিয়াল বডি গঠন করে এর একটা সুষ্ঠু বিচার করা হবে বলপ আশা করছি আপাদত আমরা ট্রেজারার স্যারের উপর ভরসা করছি।"