এই অন্তর্বতিকালীন সরকার একটি অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচন করবেন। কারন এই অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচনটা শেখ হাসিনা জাদুঘরে পাঠিয়ে দিয়েছিল। এই জাদুঘর থেকে বের করে আবার অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচন করতে হবে। সেই বিশ্বাসটা ড. ইউনুস সাহেবের কাছে রেখেছেন জনগন। তিনি এই কাজটি করবেন। কারন তিনি আন্তর্জাতিক সম্মানপ্রাপ্ত মানুষ।
‘স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব, বহুদলীয় গণতন্ত্র এবং জিয়াউর রহমান’ শীর্ষক নাটোরের সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।তিনি আরো বলেন, ‘কিন্তু নির্বাচন যদি দোদুল্যমান থাকে বা দুলতে থাকে ডিসেম্বর না মার্চ হয় তাহলে এটা পলিটিক্যাল ডিটারমিনেশন। একটি সরকারের যে দৃঢ় সংকল্প এবং অঙ্গীকার যেটা জনগনের আস্তা বাড়ায় তা অনেকটা দুর্বল হয়ে পড়বে। তা কোনদিন কারো কাম্য হতে পারেনা।
শনিবার সকাল ১০টার দিকে জিয়া পরিষদের আয়োজনে জেলা পরিষদ অডিটেরিয়ামে এ সেমিনারে নাটোর জিয়া পরিষদের সাধারণ সম্পাদক শাহ্ধসঢ়; মো. শফিকুল ইসলামের সঞ্চালনায় ও নাটোর জিয়া পরিষদের সভাপতি আহমুদুল হক চৌধুরি স্বপন-এর সভাপতিত্বে সেমিনারে প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জিয়া পরিষদের কেন্দ্রীয় নির্বাহী মহাসচিব প্রফেসর ড. মো.এমতাজ হোসেন।
সেমিনারে প্রধান বক্তার বক্তব্যে অ্যাডভোকেট এম রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু বলেন, ‘যারা এই নির্বাচনকে দেরি করানোর জন্য এই একটা চক্রান্ত করছে আমি তাদের বলতে চাই। বাংলাদেশের জনগনকে যদি বোকা ভেবে থাকেন তাহলে তারা বোকার স্বর্গে আছেন। বাংলাদেশের জনগন একটি স্বচ্ছ নির্বাচন চান। অনেকদিন থেকে ভোট দিতে পারেননি। আই আপনারা অতি সত্তর নির্বাচনের তারিখ ঘোষনা করেন। কারন তারেক রহমান এর ৩১ দফার মধ্যে সকল সংস্কার রয়েছে।’
আরও উপস্থিত থাকবেন - বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য অধ্যাপক কাজী গোলাম মোর্শেদ, জেলা বিএনপির আহ্ধসঢ়;বায়ক রহিম নেওয়াজ, সদস্য সচিব মো. আসাদুজ্জামান আসাদ, জিয়া পরিষদের রাজশাহী বিভাগের সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ মো. আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ সালাম বিল্পবসহ পরিষদের নেতারা। এর আগে একটি বর্নাঢ্য র্যালি বের করেন নেতা কর্মিরা।