শেরপুর সরকারি কলেজ থেকে এ বছর একসঙ্গে ২০ জন শিক্ষার্থী সরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন। গত রবিবার ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশের পর সোমবার এ তথ্য নিশ্চিত করেছে কলেজ কর্তৃপক্ষ।
গারো পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত এই কলেজটি শেরপুর জেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলের শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষার একমাত্র বিদ্যাপীঠ। প্রতিবছর এখান থেকে বিপুলসংখ্যক শিক্ষার্থী মেডিকেল কলেজ, ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তির সুযোগ পান।
এবছর যারা মেডিকেলে চান্স পেয়েছেন, তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন:
মিত্রা (রাজশাহী মেডিকেল কলেজ)
রেশমি (সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ)
সুপ্তি ও সাদিয়া (কিশোরগঞ্জ মেডিকেল কলেজ)
আদিবা আহসান (বগুড়া মেডিকেল কলেজ)
তাহমিনা (এম.এ.জি উসমানী মেডিকেল কলেজ)
রিতু (ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ)
পুজা (মুগদা মেডিকেল কলেজ)
তাসনীম (সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ)
নুসরাত (সিলেট মেডিকেল কলেজ)
ইভা (টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ)
আরাফাতুল (চাঁদপুর মেডিকেল কলেজ)
রিতু-২ (ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ)
ফাহমিদা (ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ)
নিশাল (ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ)
তওহিদ (শেরে-বাংলা মেডিকেল কলেজ)
নিশাত (জামালপুর মেডিকেল কলেজ)
আফিয়া ইবনাত (রংপুর মেডিকেল কলেজ)
প্রীতি খানম (সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ)
মিতালী (সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ)।
গণিত বিভাগের সহকারী অধ্যাপক শামছুল হুদা চৌধুরী বলেন, আমরা এর থেকেও বেশি আশা করেছিলাম। তবে বিগত বছরের তুলনায় এবছর মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ বেশি পেয়েছে।
কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ প্রফেসর শাহ্ কামাল উদ্দীন বলেন, দেশের সীমান্তবর্তী উত্তরের সর্ববৃহৎ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এটি। প্রতি বছর এ কলেজ থেকে মেডিকেল কলেজ, ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, ঢাবি, রাবিসহ বিভিন্ন ভার্সিটিতে শিক্ষার্থীরা ভর্তির সুযোগ পেয়ে থাকে। এসব কৃতি শিক্ষার্থীদের কলেজ থেকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়।