ব্রিজ থাকলেও সড়কে মাটি নাই। সরকারী ভাবে জনসাধারণের চলাচলের জন্য ব্রিজও নির্মাণ করা হয়েছে। তারপরও প্রায় ৩ গ্রামের মানুষের চলাচলের একমাত্র ভরসা এখন এই সড়ক।
প্রতিদিনই স্কুল-কলেজের শিশু থেকে সকল বয়সি মানুষে দুভোগের মধ্যে চলাচল করতে হচ্ছে। ব্রিজের গোড়ায় মাটি না থাকায় বিকল্প রাস্তা দিয়ে।
মুন্সীগঞ্জ সিরাজদিখান উপজেলার রাজানগর ইউনিয়নের ভাড়ারিয়া এলাকার রাস্তার কে.সি. সড়ক।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শুলপুর, মজিদপুর, ভাড়ারিয়া, গ্রামের ৩ হাজার মানুষ মাঠ থেকে ফসল আনতে হলে ব্রিজটি একমাত্র ভরসা। মানুষ ও যানবাহন চলাচলসহ মাঠ থেকে ফসল আনতে সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে।
চলাচলের জন্য স্থানীয় ভাবে বিকল্প রাস্তা করা হয়েছে, অনেক খানিক ঘোড়ে আসতে হয়। আসে-পাসের গ্রামসহ বিভিন্ন গ্রামের প্রায় ৩ হাজার মানুষের দূর্ভোগ এখন নিত্য দিনের হয়ে দাঁড়েয়েছে।
কেরানীগঞ্জ সড়ক ও জনপথ উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী মোহাম্মদ হারুন অর রশিদ বলেন, আমি নতুন এসেছি, দেখে ব্যবস্থা নেয়া হবে।