ব্রাহ্মণবাড়ীয়া জেলার নবীনগর উপজেলার সাতমোড়া গ্রামের পল্লী চিকিৎসক মোঃ জালাল উদ্দীন ওরফে জালাল পাশা তার বিরুদ্ধে গোলাপ মিয়া ওরফে সাদ্দাম সংবাদ মাধ্যমে তার বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ হলো সত্য নই তা মিথ্যে বানোয়াট দাবী করে পাল্টা সংবাদ সম্মেলন করেন।
এ সময় তিনি লিখিত বক্তব্যে বলেন তার বাবা এবং নামধারী এডভোকেট সে কেমন তা এলাকার লোকজন ই ভালো বলতে পারবেন আপনারা এলাকায় খোঁজ নিলে ই তার বিষয়ে জানতে পারবেন,
সে বলেছে আমি নাকি তার বাবা কে ধরিয়ে দিয়েছি তা মিথ্যে কেননা সেনাবাহিনী ও পুলিশ কখনো তথ্য সংগ্রহ না করে কোন অপারেশন করেন না তা সবাই জানেন।
সে সংবাদ সম্মেলনে দেশের সুনামধন্য সেনাবাহিনী ও পুলিশ কে ও দুষারুপ করছেন, সেই বিষয় টি সেনাবাহিনী ও পুলিশ বাহিনীর উপরে ছেড়ে দিলাম উনারা ই তা খতিয়ে দেখে ব্যবস্হা নিবেন।
সংবাদ সম্মেলনে সাদ্দাম তার স্ত্রী কে আমি ফুসলিয়ে নিয়ে এসেছি বলে যে দাবী তুলেছে তা ও মিথ্যে। সাদ্দাম তার স্ত্রীর খোঁজ খবর নিতেন না যার কারণে সাদ্দাম কে ডির্ভোস দেন তার স্ত্রী, এর পাঁচ মাস পর পারিবারিক ভাবে আমি (ফারজানা) কে বিয়ে করি। সাদ্দাম সংবাদ মাধ্যমে জানিয়েছেন আমি তার টাকা মেরে দিয়েছি তা ও মিথ্যে বানোয়াট সেই আমার টাকা কৌশলে হাতিয়ে নিয়েছে দাবি করে তার বিরুদ্ধে আনিত সকল অভিযোগ মিথ্যে ও বানোয়াট বলে বক্তব্যে উলেখ্য করেন জালাল উদ্দীন।
এ সময় তিনি আরো জানান সাদ্দাম বিভিন্ন অপকর্মের সাথে জড়িত তার বিষয়ে বলে শেষ করা যাবে না ।
উলেখ্য গত ২৮ ডিসেম্বর ২৪ ইং তারিখে মো. আব্দুল হকের বড় ছেলে এডভোকেট গোলাপ মিয়া ওরফে সাদ্দাম তার বাবাকে 'পূর্ব শত্রুতার জের ধরে কৌশলে প্রতারনা করে মো. জালাল পাশা নিজে ইয়াবা দিয়ে ধরিয়ে দেয় ও তার স্ত্রী ফারজানার সাথে পরকীয়া করে ভাগিয়ে নিয়ে গিয়ে বিয়ে করে' বলে অভিযোগ এনে সংবাদ সম্মেলন করেন। তারই ধারাবাহিকতায় ২৯ ডিসেম্বর ২৪ ইং তারিখে পাল্টা সংবাদ সম্মেলন করেন মো. জালাল পাশা । তিনি সংবাদ সম্মেলন করে গোলাপ মিয়ার সংবাদ সম্মেলনে বলা একাধিক দাবিকে মিথ্যা ও উদ্দেশ্য প্রণোদিত হয়ে বানোয়াট বলে দাবি জানিয়ে তিনি গোলাপ মিয়ার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন বলেও জানান।