কক্সবাজারের টেকনাফে ১৪ বছর বয়সী এক কিশোরকে অস্ত্র মামলায় ফাঁসানোর অভিযোগ নিয়ে গণমাধ্যমে আসা প্রতিবেদন হাইকোর্টের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়েছে।
৪ ডিসেম্বর (বুধবার) সকালে বিষয়টি নজরে আনার পর বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ রাষ্ট্রপক্ষকে এ বিষয়ে খোঁজ নিতে বলেছেন। দুপুরে বিষয়টি শুনানির জন্য রাখা হয়েছে। কম বয়সি ছাত্রকে অস্ত্র মামলায় ফাঁসানোর খবরটি ছড়িয়ে পড়লে চারদিকে সমলোচনার ঝড় উঠে।
টেকনাফে কিশোরকে অস্ত্র মামলায় ফাঁসানোর অভিযোগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে মানববন্ধন’ শিরোনামে গত ৩০ নভেম্বর ওই কিশোরকে নিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে আসা প্রতিবেদন আজ সকালে আইন ও সালিস কেন্দ্রের পক্ষে আইনজীবী সৈয়দা নাসরিন আদালতে তুলে ধরেন। তাঁর সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী শাহীনুজ্জামান। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল তানিম খান।
আদালতের কার্যক্রম শুরুর পর বেলা সোয়া ১১টার দিকে গণমাধ্যমের প্রতিবেদন উল্লেখ করে আইনজীবী সৈয়দা নাসরিন বলেন, ছেলেটি সপ্তম শ্রেণিতে পড়ে। তাকে হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। সে পঞ্চম শ্রেণিতে বৃত্তি পেয়েছিল, এত মেধাবী। ফ্যাক্টস ফাইন্ডিং করে আইন ও সালিস কেন্দ্র ঘটনার সত্যতা পেয়েছে।
এ সময় ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেলের উদ্দেশে আদালত বলেন, ‘এ বিষয়ে খোঁজ নেন। চেক (খতিয়ে) করে দেখেন। আজ দুপুরে শুনব।’