ব্রাজিলের তারকা রাফিনিয়ার মতে, আক্রমণাত্মক ফুটবল খেলাটা ব্রাজিলীয় ফুটবলারদের ডিএনএর অংশই, ‘আমরা আক্রমণাত্মক দল। দলের খেলোয়াড়দের ডিএনএতেই আক্রমণাত্মক ফুটবলটা আছে।’
ম্যাচের আগের দিনও জানা যায়নি কোচ তিতে মধ্যমাঠে ফ্রেডকে কাসেমিরোর জুটি হিসেবে খেলাবেন কি না। নাকি তিনি ভিনিসিয়ুসকে বেছে নেবেন। নেইমার, রাফিনিয়া, রিচার্লিসনের সঙ্গে মধ্যমাঠে ভিনিসিয়ুসকে নেবেন কি না, সেটি ম্যাচের আগে কৌশল অনুযায়ী ঠিক হবে। মোট কথা, ম্যাচ শুরুর আগমুহূর্ত পর্যন্ত তিনি প্রতিপক্ষ সার্বিয়াকে ধন্ধেই রাখতে চাচ্ছেন।
রাফিনিয়া অবশ্য মনে করেন ভিনি বা পাকেতা, যে–ই খেলুন প্রথম একাদশে ব্রাজিলের লাভ দুজনকে ঘিরেই, ‘ভিনিসিয়ুস খুবই গতিময় ফুটবলার। সে খেললে আমরা দ্রুতগতির একজনকে পাব। ভিনিসিয়ুস তাঁর গতি দিয়ে প্রতিপক্ষের প্রতিরোধ ভেদ করতে পারে। অন্য দিকে বল প্লেয়ার হিসেবে পাকেতার আক্রমণাত্মক ভূমিকা দলকে আরও বিপজ্জনক বানাতে পারে।’
আক্রমণাত্মক ফুটবল নিয়ে রাফিনিয়ার সঙ্গে একমত আরেক তারকা রিচার্লিসনও, ‘আমি ব্যক্তিগতভাবে বেশিসংখ্যক খেলোয়াড়কে ওপরে খেলানোর পক্ষপাতী। বেশি খেলোয়াড় মানেই পায়ে বেশি বল, আমার নিজের জন্যও এটা সুবিধার। আমি বেশি পাস পাব, সুতরাং বেশি করে গোলের সুযোগ তৈরি হবে। আমি ব্রাজিলের নাম্বার নাইন হিসেবে সেটিই চাই।’